

Electricity Bill: বিদ্যুতের বিলে ৩০শে এপ্রিল পর্যন্ত ছাড় মিলবে
চলতি বছরের মার্চ মাসের শেষে বা এপ্রিলের প্রথমে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ধার্য বিদ্যুতের বিল (Electricity Bill) জমা না দিলেও লাইন কাটবে না রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন …
সময়টা বেশ সমস্যার। চাকরি বাঁচাতে পথে নামা বা রাস্তায় নেমে বাড়ির কাজ করতে যাওয়াতে এসেছে নিষেধাজ্ঞা। ভয়াল ভাইরাসে ভয়ে দেশে চলছে ২১ দিনের লকডাউন। কিন্তু ঘরের বিদ্যুৎ নিয়ে চিন্তা থেকেই যায়। চলতি বছরের মার্চ মাসের শেষে বা এপ্রিলের প্রথমে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ধার্য বিদ্যুতের বিল (Electricity Bill) জমা না দিলেও লাইন কাটবে না রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন নিগম। আগামী ৩০শে এপ্রিলের মধ্যে যদি কেউ বিল জমা দেয়, তখন কোনও সুদ বা জরিমানা নেবে না বিদ্যুৎ দপ্তর।


রাজ্যের অগণিত গ্রাহকদের উদ্বেগ কাটাতে এগিয়ে এসেছেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তাছাড়া বিদ্যুৎ উপেক্ষা করে থাকা সম্ভব নয়। আসলে সংক্রমণের ভয়ে বাড়ি বাড়ি মিটার রিডিং নিতে যেতে পারছেন না বিদ্যুৎকর্মীরা। অনেক ক্ষেত্রে বিপদের কথা টেনে এনে, গ্রাহকরাই বাইরের লোক হিসাবে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীদের বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছেন না। তাই বিদ্যুতের বিল মেটানোর ক্ষেত্রে এই রাস্তা বেছে নিয়েছে রাজ্যের বিদ্যুৎ দপ্তর।
পুরুলিয়ায় সাসপেন্ড ১০ রেশন ডিলার – আরও জানতে ক্লিক করুন …
গত মাসের বিল হিসাবে ২০১৯ সালের মার্চ মাসের রিডিং দিয়েই গ্রাহকদের বাড়িতে পাঠানো হবে। তবে লকডাউন ওঠার পর যদি দেখা যায় মার্চ মাসের রিডিং গত বছরের তুলনায় কম, তা হলে পুরোটা মিলিয়ে নিয়েই গ্রাহককে সামগ্রিক সুবিধা দেওয়া হবে। অনেক আতঙ্ককে দূরে সরিয়ে এই দপ্তরের কর্মীরা দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন। হাজার হাজার বিদ্যুৎকর্মী পরিষেবা দিচ্ছেন এবং বিদ্যুতের যোগান সচল রেখেছেন। মানুষ ঘরের মধ্যে অন্ধকারে থাকছেন না।