

রাজ্যের প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাসে ‘করোনা’
একেবারে সিলেবাসের (School syllabus) গন্ডিতে প্রবেশ করবে ভাইরাস করোনা। সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য স্কুলস্তরের পাঠ্যবইয়ের পাতাতে আনা হচ্ছে …
নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশ ও বিশ্বের প্রধান বিষয় পরীক্ষার রচনার জন্য ভাবা হতো। সেই সূত্র মানলে ভাইরাস করোনা আগামীতে খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু রাজ্য সরকার কেবলমাত্র ঠুনকো রচনা বন্দি করতে চাইছে না করোনাকে। একেবারে সিলেবাসের (School syllabus) গন্ডিতে প্রবেশ করবে ভাইরাস করোনা। সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য স্কুলস্তরের পাঠ্যবইয়ের পাতাতে আনা হচ্ছে করোনাভাইরাসের প্রসঙ্গ।
[ আরো পড়ুন ] বেসরকারি বাসে ভর্তুকি – করোনার রেট বাঁধলেন মুখ্যমন্ত্রী
কিশলয় থেকেই জানিয়ে দেওয়া হবে এই ভাইরাস থেকে তৈরী হাওয়া বিপদের কথা।রাজ্যের সিলেবাস কমিটির ভাবনা, প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি সব স্তরের সিলেবাসে করোনাকে ঢোকানো হবে। তবে শ্রেণি হিসেবে আলাদা হবে বিষয়ের পাঠ্য। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই সিলেবাসের অন্তর্ভূক্ত হচ্ছে এই বিষয়।


মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও শিক্ষা দফতরের সঙ্গে এ বিষয়ে বৈঠক হয়েছে সিলেবাস কমিটির। স্থির হয়েছে, করোনার উৎপত্তি থেকে প্রভাব, উপসর্গ থেকে সুরক্ষাবিধির প্রতিটি বিষয় ছবি সহকারে ব্যাখ্যা দেওয়া হবে। স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত আগেই বাতিল হয়েছে। সংক্রমণের তীব্রতায় স্কুল চালুর তথ্য অজানা।
[ আরো পড়ুন ] ১৪টি রুটে শুরু ফেরি সার্ভিস (Ferry service)
প্রত্যেক শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে করোনাভাইরাস সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক তথ্য থাকবে। এরসাথে পরিচ্ছন্নতার সাধারণ পরামর্শও থাকবে। একই সঙ্গে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথাও থাকবে সেই সিলেবাসে। কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক অভীক মজুমদার বলেন, “আসলে ছাত্র-ছাত্রীদের মাধ্যমেই সার্বিক সুস্থ্য গণসচেতনতা গড়ে ওঠে। এরাই অভিভাবকদের সহজে সাবধান করতে পারে। করোনা সতর্কতা সিলেবাসে রাখা নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। প্রত্যেক ক্লাসের পাঠ্যবইতে এটি থাকা দরকার। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশ কার্যকর হবে।”