

Ustad Alla Rakha: ওস্তাদ আল্লারাখার জন্মদিন
ওস্তাদ আল্লারাখার (Ustad Alla Rakha) বাবা ছিলেন একজন কৃষক। পুরো নাম আল্লারাখা কুরেশি খান। মূলত পঞ্জাব ঘরানার শিল্পী অভারতীয় শ্রোতার কাছে …
বাদ্যযন্ত্র তবলাকে যারা দেশের সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বের আঙ্গিনায় পৌঁছে দিয়েছেন
তাদের মধ্যে অন্যতম আল্লা রাখা। ১৯১৫ সালের ২৯শে, এপ্রিল পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর জেলার রতনগড় গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ওস্তাদ আল্লারাখার (Ustad Alla Rakha) বাবা ছিলেন একজন কৃষক। পুরো নাম আল্লারাখা কুরেশি খান। মূলত পঞ্জাব ঘরানার শিল্পী অভারতীয় শ্রোতার কাছে তবলাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে তবলার প্রশিক্ষণের জন্য বাড়ি ছেড়ে যান কিশোর আল্লারাখা।


বিশ্ব-ন্দিত তবলা বাদক :
তার পুরো নাম আল্লারাখা কুরেশি খান। মূলত পঞ্জাব ঘরানার শিল্পী অভারতীয় শ্রোতার কাছে তবলাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন। পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে তাঁর তবলার যুগলবন্দি পৃথিবী বিখ্যাত। ১৯৩৬ সালে লাহোরের অল ইন্ডিয়া রেডিওয় যোগদান করেন। ১৯৩৮ সালে বদলি হয়ে মুম্বাই শহরে যান। কয়েকবছর রেডিওয় কাটানোর পর ১৯৪৩ সাল থেকে চলচ্চিত্রে এ আর কুরেশি নামে সঙ্গীত পরিচালকের ভূমিকায় কাজ শুরু করেন। কয়েকবছর রেডিওয় কাটানোর পর ১৯৪৩ সাল থেকে চলচ্চিত্রে এ আর কুরেশি নামে সঙ্গীত পরিচালকের ভূমিকায় কাজ শুরু করেন।
শাস্ত্রীয় সংগীতকে যাঁরা বিশ্বের মাঝে পৌঁছে দিয়েছেন ওস্তাদ বড়ে গুলাম আলী খান – আরও জানতে ক্লিক করুন …
আল্লা রাখার সম্মান প্রাপ্তি :
১৯৭৭ সালে ‘পদ্মশ্রী’ সম্মানে ভূষিত হন ওস্তাদজি। ১৯৮২ সালে আসে সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি সম্মান। ১৯৮৫ সালে মুম্বাইতে শুরু করেন আল্লারাখা ইন্সটিটিউট অফ মিউজিক। ১৯৭৭ সালে ‘পদ্মশ্রী’ সম্মানে ভূষিত হন ওস্তাদজি। ১৯৮২ সালে আসে সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি সম্মান। ১৯৮৫ সালে মুম্বাইতে শুরু করেন আল্লারাখা ইন্সটিটিউট অফ মিউজিক। তবলা বাদ্যের মহিমাকে তিনি দক্ষতার সাথে সর্বত্র ছড়িয়ে দেন। ২০০০সালের ৩রা ফেব্রুয়ারী, মুম্বইতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আল্লা রাখা স্মৃতির দেশে পাড়ি দেন।
পূর্ণদাস বাউল ছিলেন একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বাউল গানের শিল্পী – আরও জানতে ক্লিক করুন …