

Chinese Warships in Indian Ocean: চীনের বিমান নামল আসামে
ভারত মহাসাগরের সমুদ্র অঞ্চলে নিজেদের সাত থেকে আটটি যুদ্ধ জাহাজ (Chinese Warships in Indian Ocean) মোতায়েন করেছে তারা। একথা স্পষ্ট ভাবে …
ভাইরাস ছড়িয়ে চীন নিজে অনেকটাই ঝড় থামিয়ে নিয়েছে নিজের এলাকায়। তীব্র আতংকে ভুগছে বাকি বিশ্বের দেশগুলো। আমেরিকা, ইতালি, স্পেন, ইংল্যান্ড, ইরানের অবস্থা শোচনীয়। এখন চীন সৌহার্দের পাশাপাশি শক্তিপ্রদর্শনে নেমে পড়েছে স্বগর্বে। যেভাবেই হোক নিজের দেশের চারপাশে স্থল ও জলে নতুন এক বাণিজ্য পথ খুলতে চায় চীন। ভারত মহাসাগরের সমুদ্র অঞ্চলে নিজেদের সাত থেকে আটটি যুদ্ধ জাহাজ (Chinese Warships in Indian Ocean) মোতায়েন করেছে তারা। একথা স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছেন ভারতীয় নৌসেনার এক শীর্ষ কর্তা।


এরপাশে চীনের বিমান নামলো আসামের গৌহাটিতে। এই মুহূর্তে গোটা দেশেই কমবেশি চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্টস বা পিপিই যোগানে সংকট আছে। দেশের প্রথম রাজ্য হিসেবে সরাসরি চীন থেকে ৫০ হাজার পিপিই আনাল আসাম সরকার। গুয়াহাটি বিমানবন্দরে নামে পিপিই কিট বোঝাই যে বিমানটি নামে, সেটি চীনের গুয়াংজু থেকে এসেছে। আসামের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানান, “পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতো ভারত সরকারও পিপিই কিট কিনছে চীন থেকে। আমরাই প্রথম রাজ্য সরকার যারা সরাসরি সেই দেশ থেকে এই কিট কিনলাম।”
WHO -এর অনুদান বন্ধ করল ডোনাল্ড ট্রাম্প – আরও জানতে ক্লিক করুন …
এদিকে ভারত মহাসাগরে চীনের এই আগ্রাসী মনোভাবে স্বভাবতই ক্ষুব্ধ ভারত। এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপের ৬০টি দেশকে যুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রকল্পে হাত দিয়েছে বেজিং। তবে ইস্টার্ন নেভাল কমান্ডের ডরনিয়ার স্কোয়াড্রন এবং INAS ৩১১ এয়ার স্কোয়াড্রন প্রতি মুহূর্তে এই পরিস্থিতির উপরে নজর রাখছে। এর আগে ২০১৬ সালে ভারত মহাসাগরে ভারতীয় বিশেষ ব্যবসায়িক এলাকা (এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন) ও আঞ্চলিক জলসীমার কাছাকাছি চীনের যুদ্ধ জাহাজগুলিকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। এই ছবি ধরা পড়ে ভারতের পি-৮১ অ্যান্টি সাবমেরিন নজরদার বিমানের মাধ্যমে।