

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার সর্বদল বৈঠক ডাকলেন
এক সর্বদলীয় বৈঠক (All party meeting) ডাকলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আগামী শুক্রবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ এই বৈঠক হবে। আজ এই ব্যাপারে জানানো …
নিজস্ব প্রতিবেদন: লাদাখ সীমান্তের পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে। বৈঠক ও আলোচনার সাথে হয়েছে মৃত্যুর মিছিল। এই অস্থির পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রে আলোচনা হতে চলেছে। এক সর্বদলীয় বৈঠক (All party meeting) ডাকলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আগামী শুক্রবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ এই বৈঠক হবে। আজ এই ব্যাপারে জানানো হয়েছে, ভারত-চীন সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি উদ্বেগের।
লাদাখ সংঘর্ষে উদ্বিগ্ন রাষ্ট্রপুঞ্জ – আমেরিকা, ২০জন সেনা নিহত – আরও জানতে ক্লিক করুন …
এবিষয়ে আলোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী ১৯শে জুন বিকেল ৫টাতে, সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন। এদিনও ভার্চুয়াল বৈঠকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সভাপতিরা অংশ নেবেন। এমন পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে হুঁশিয়ারি দিল বেজিং। চিনের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিঝিয়ান জানান “ভারতীয় বাহিনী যেন সীমান্ত না টপকায়। এক তরফা পদক্ষেপের বিষয় না ভাবে। এর ফলে আরও জটিল হতে পারে সীমান্ত পরিস্থিতি।”


গত সোমবার রাতে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকার সমস্যা শুরু হয়। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত ও চীন সেনার সংঘর্ষে বাঁধে। সেখানে এক কর্নেল সহ ১৯ সেনা জওয়ানের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে চীনের ৪৩ জন হতাহত হয়েছেন। বেজিং এই হতাহতের খবর স্বীকার করে নি। দুই দেশই শান্তিরক্ষার জন্য আলোচনা চালাচ্ছিল। শান্তির বদলে এই সংঘর্ষের দায় ভারতের উপর চাপিয়ে দেয় চীন।
রাষ্ট্রসঙ্ঘে কাশ্মীর নিয়ে লড়াই – পাকিস্তানে ফিরলো দুই কর্মী – আরও জানতে ক্লিক করুন …
দেশের চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ এবং সেনার তিন বাহিনীর কর্তাদের নিয়ে একাধিক বার বৈঠক করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। রাষ্ট্রসঙ্ঘ ও আমেরিকা শান্তির বার্তা দিয়েছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন ট্রাম্প। ভাইরাস আবহাওয়ায় এই উন্মাদনা একেবারেই ভালো নয়।
চীনের বিদেশমন্ত্রক জানায়, “অযথা ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত পেরিয়ে চীন সেনা বাহিনীর উপর অতর্কিতে হামলা চালিয়েছিল।” তার জবাব দিতে চীন সেনা আক্রমণ করে বলে দাবি চীনের। বেজিংয়ের সঙ্গে আলোচনায় না গিয়ে কোনও নতুন পদক্ষেপ না নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। আগামী শুক্রবার দেশের কল্যানে ,সব দলের মতামত নেওয়া হবে।