

Metabolism: শরীরের প্রয়োজনীয় বিপাকক্রিয়া কীভাবে বাড়াবেন?
যে জৈবরাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জটিল খাদ্যবস্তু উৎসেচকের সহায়তায় ভেঙে জীব দেহের বিপাকক্রিয়ার (Metabolism) ব্যবহারযোগ্য সরল, দ্রবণীয় ও শোষণযোগ্য …
যে জৈবরাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জটিল খাদ্যবস্তু উৎসেচকের সহায়তায় ভেঙে জীব দেহের বিপাকক্রিয়ার (Metabolism) ব্যবহারযোগ্য সরল, দ্রবণীয় ও শোষণযোগ্য অবস্থায় পরিবর্তিত হয়, তাকে বিপাক বা পরিপাক বলে। পরিপাকের দ্বারা খাদ্য বস্তু ভেঙ্গে ক্ষুদ্র অণুযুক্ত জলে দ্রবণীয় খাদ্য বস্তুতে পরিনত হয় এবং তরল আকারে রক্ত ও প্লাজার মধ্যে শোষিত হতে পারে।
স্তন ক্যানসার ধরবে ‘স্মার্ট-ব্রা’! – আরও জানতে ক্লিক করুন …
পরিপাক প্রক্রিয়া:
পরিপাক একটি ভাঙ্গন মূলক পদ্ধতি যা প্রায়ই খাদ্যের ভাগাভাগির উপর ভিত্তি করে দুটি প্রক্রিয়াতে বিভক্ত হয়:- যান্ত্রিক এবং রাসায়নিক পরিপাক। আমরা যে খাবার খাই, তা থেকেই পেশি, রক্ত, কোষ ইত্যাদি তৈরি হয়। অর্থাৎ শরীর গঠনের কাজে লাগে। এটাকে বলে ‘অ্যানাবলিজম’। বিপাকক্রিয়া কম থাকা মানে শরীরে খাবার জমছে। আর তা ডেকে আনে নানা রোগব্যাধি।
মাছি তাড়ানোর সহজ প্রাকৃতিক উপায় – আরও জানতে ক্লিক করুন …
বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধির পথ:
বিপাকক্রিয়া বাড়ানোর জন্য শরীর যে পরিমাণ খাটুনি নিতে সক্ষম, তার চেয়ে বেশি খাটাতে হবে শরীরকে। কার্ডিয়োভ্যাসকুলার ব্যয়াম প্রয়োজন। রোজ আধঘণ্টা হাঁটেন, তাহলে নিশ্চয়ই বিপাকক্রিয়া রেট ভালো হবে। যে সব ব্যায়াম শরীরের জোর বাড়ায় সেগুলি করলেও বিপাকক্রিয়া রেট বাড়বে। সারা দিনে তিন-চারবার খাবার খেলে বিপাকক্রিয়া রেট কম হবে। শরীরের নিজস্ব কিছু কার্যবিধি রয়েছে। বিপাকক্রিয়া রেট বাড়াতে হাই ফাইবার ডায়েট প্রয়োজন। হোলগ্রেন, ফল, আনাজ জাতীয় খাবার ডায়েটে রাখার চেষ্টা করুন।
আতংকের ফ্যাটি লিভার থেকে সহজে রেহাই – আরও জানতে ক্লিক করুন …
বিপাকক্রিয়াতে খামতি আসার কারণ:
ডিপ্রেশন, অ্যাংজাইটি, টেনশন বাড়লে বিপাকক্রিয়া রেট কমবে। সেক্ষত্রে সমস্যা বাড়তেই থাকবে। ডিপ্রেশনে থাকলে অনেকে বেশি সমৌ নিয়ে ঘুমান। আবার অহেতুক অ্যাংজাইটি বেশি হলে খাওয়াদাওয়া ভুলে যান। আর মানসিক সমস্যার চাপ নিতে হয় শরীরকে। অবসাদ হলে শরীরে সেরোটোনিন হরমোনের মাত্রা কমে যায়। কড লিভার অয়েল, আমন্ড, ওয়ালনাট সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়াতে সহায়ক। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাদ্যের সুনিদিষ্ট তালিকা অনুসরণ কোটা উচিত।