

Coronavirus Antidote: করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক
সমস্যা সমাধানে (Coronavirus Antidote) তাই এরই মাঝে শুরু হয়েছে নতুন লড়াই। হু, বিশ্বজুড়ে সতর্কতা জারি করেছে। এর আগেও অনেকবার এ রকম …
গোটা বিশ্ব কাঁপছে করোনাভাইরাস নামের আতঙ্কে। চীনে এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণে নিহতের সংখ্যা ২১৩ ছাড়িয়েছে। এই রোগে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। এইমুহূর্তে হাজারো মানুষ আক্রান্ত এই বিপদের করোনা সংক্রমণে। আর এই সমস্যা সমাধানে (Coronavirus Antidote) তাই এরই মাঝে শুরু হয়েছে নতুন লড়াই। হু, বিশ্বজুড়ে সতর্কতা জারি করেছে। এর আগেও অনেকবার এ রকম পরিস্থিতিতে পড়েছে বিশ্ব। শুধু গত পাঁচ বছরেই বিশ্বে ইবোলা, জিকা, মার্স (মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) নামের ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছে।
এই করোনাভাইরাসকে প্রতিহত করতে প্রতিষেধক নির্ণয়ে বিজ্ঞানীরা নেমে পড়েছেন। চীন, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের গবেষণাগারে চলছে সেই কাজ। করোনাভাইরাসের প্রতিষেধকের কাজ এগিয়ে নিতে এবং এর চিকিৎসা ও প্রতিরোধমূলক বিভিন্ন কার্যক্রমের জন্য এক কোটি ৪০ লাখ ডলার দান করেছেন বিশ্বের বৃহত্তম ই-কমার্স সাইট অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা। জ্যাক মার দাতব্য সংস্থার মাধ্যমে এই বিপুল অর্থ দান করা হচ্ছে। এর মধ্যে চীনা সরকারের দু’টি গবেষণা সংস্থাকে ৫৮ লাখ ডলার দান করা হবে। বাকি অর্থ এই ভাইরাস প্রতিরোধ ও চিকিৎসা কার্যক্রমে দান করা হবে।
চীনের কর্তৃপক্ষ দ্রুত এই ভাইরাসের জেনেটিক কোড জানিয়ে দেয়। ফলে বিজ্ঞানীরা সহজে একটি ধারণা তৈরি করতে পেরেছেন যে ভাইরাসটি কোথা থেকে এসেছে। ভাইরাসটির প্রকোপ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং মানুষকে রক্ষা যায়, তা নিয়ে কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ডিয়েগোর ইনোভিয়াস ল্যাবরেটরিতে সম্ভাব্য প্রতিষেধক তৈরির উদ্দেশ্যে বিজ্ঞানীরা অপেক্ষাকৃত নতুন ধরনের ডিএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। এই প্রতিষেধকটিকে এখন পর্যন্ত বলা হচ্ছে ‘আইএনও-৪৮০০’, যেটি এই গ্রীষ্মে মানুষের মধ্যে পরীক্ষা করা হবে।