

সেপ্টেম্বরে খুলছে দার্জিলিঙের সব পর্যটনকেন্দ্র
কাঞ্চনজঙ্ঘার আর চা বাগানের টানে ভিড় (Darjeeling opening) লেগে থাকে রাজ্যের এই শৈলশহরটিতে। তবে ভাইরাস আবহে ও লকডাউনের অন্য প্রায় …
নিজস্ব সংবাদদাতা: মেঘের পালকে ভেসে কার না ভালো লাগে আকাশকে ছুঁতে। চির হরিৎ চা বাগিচার মাঝে রডোডেনড্রন -এর সারি আর বুক চিতিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা। মন চাইলেই ব্যাগ প্যাক। বাঙালির অভ্রান্ত ভ্রমণ সীমানা, দার্জিলিং। সারা বছর মানুষ সেখানে যায়। এই দার্জিলিংয়ের অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রধানত পর্যটন শিল্প। কাঞ্চনজঙ্ঘার আর চা বাগানের টানে ভিড় (Darjeeling opening) লেগে থাকে রাজ্যের এই শৈলশহরটিতে। তবে ভাইরাস আবহে ও লকডাউনের অন্য প্রায় ৫ মাস পুরোপুরি বন্ধ পাহাড়ের পর্যটন। বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন সেখানকার ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। সেই পরিস্থিতি এবার কাটতে চলেছে।


দার্জিলিং পাহাড়ের সমস্ত ভ্রমণ কেন্দ্রের দরজা খুলছে অগণিত পর্যটকদের জন্য। আশা করা যায়, আগামী সেপ্টেম্বরে দার্জিলিং ভ্রমণে কোনও বাধাই নেই। গতকাল রবিবার, জিটিএ’র বৈঠক পর্যটকদের আনাগোনায় সম্মতি দেওয়া হয়েছে। তবে চূড়ান্ত দিন স্থির হবে আগামী ৭ই সেপ্টেম্বর। গত জুন মাস থেকে আনলক পর্ব শুরু হয়েছে। তাতে যদিও দার্জিলিঙের পর্যটন শিল্পের সবটা খোলা সম্ভব হয়নি। কারণ, সংক্রমণের মস্ত একটা আশঙ্কা থেকে যায়।
[ আরো পড়ুন ] কর্নাটকে ১২০০ কোটি টাকার ২১৫ মিটার উঁচু হনুমান মূর্তি
এবার পর্যটকদের স্বাগত জানাতে তৈরী হচ্ছে হোটেল, রিসর্ট, মার্কেট থেকে ট্র্যাভেল এজেন্সি। দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পং, মিরিক সহ অনেক জায়গাতেই এবার যাওয়া যাবে। পাহাড়ের হোটেল অ্যাসোসিয়েশন, ট্র্যাভেল এজেন্সি ও পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্তদের নিয়ে বৈঠক হয় জিটিএ -র। সেখানে স্থির হয়েছে, সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই খুলে দেওয়া হবে পর্যটন। এই সিদ্ধান্তে সহমত পোষণ করেছেন সকলে। এবার শুধু দিন গোনার পালা।
[ আরো পড়ুন ] অমরনাথ যাত্রা বাতিল হলো – সামনে করোনা পেছনে জঙ্গি