

চীনকে ঠেকাতে এশিয়ায় সেনা পাঠাচ্ছে আমেরিকা
উচ্চপর্যায়ের বৈঠকেও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে যুদ্ধের ইঙ্গিত। গোটা এশিয়ার উপর দাপট দেখাতে তৈরী বেজিং (Chinese aggression)।
নিজস্ব সংবাদদাতা: ভারত ও চীনের সীমান্তের উত্তেজনা ক্রমশ গভীর হচ্ছে। একাধিন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকেও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে যুদ্ধের ইঙ্গিত। গোটা এশিয়ার উপর দাপট দেখাতে তৈরী বেজিং (Chinese aggression)। সম্প্রতি জাপান মিসাইলের মুখ চীনের দিকে ঘুরিয়েছে। ভারতীয় সেনা বাহিনী যেকোনো মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি।
[ আরও পড়ুন ] চীনের বিরুদ্ধে মিসাইল বসালো জাপান ও আমেরিকা
দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায়, চীনের আগ্রাসন থামতে এবার আমেরিকা এগিয়ে এলো। মার্কিন বিদেশসচিব মাইক পম্পেয়ো জানান, ড্রাগন বাহিনীর মোকাবিলায় আসছে মার্কিন সেনা।উত্তরোত্তর ভারত, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্সের অবস্থা ক্রমশ বিপজ্জনক হয়ে উঠছে।


এটি মোকাবিলার জন্য সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে মার্কিন বিদেশসচিব বলেন । ‘‘পিএলএ-র মোকাবিলায় আমরা সব রকম ভাবে প্রস্তুত। আমরা এই সময়ের বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ভাবছি। পিএলএ-র মোকাবিলার মতো পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে কোনও অসুবিধা হবে না।’’ এশিয়ার দেশগুলিতে মার্কিন সেনাকে প্রস্তুত রাখতে চায় ট্রাম্প। সেই কারণেই ইউরোপের দেশগুলি থেকে কমানো হচ্ছে মার্কিন সেনার সংখ্যা।
[ আরও পড়ুন ] বিন্দাস মাসুদ আজহার – ইমরানের দেশ ধূসর তালিকাতে
দক্ষিণ চীন সাগরে বেজিংয়ের তত্পরতা নিয়ে বিচলিত আমেরিকা। এর মোকাবিলা করতে মার্কিন সেনাকে জার্মানি থেকে সেরিয়ে আনা হচ্ছে। ‘আগ্রাসী রাশিয়া’কে ঠেকাতে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলিতে সেনা উপস্থিতি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় আমেরিকা। সেখানে কম করে ৬২ হাজারের উপর মার্কিন সেনা মোতায়েন কড়া আছে। নেটোয় এটাই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি সেনা সমাবেশ।
গত ১৫ই জুন পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় চীন সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। সেখানে এক কর্নেল-সহ ২০ জন ভারতীয় সেনা মারা যায়।আর জখম হন আরও ৭৬ জন ভারতীয় সেনা।